এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

ইসলাম আসার আগে আইয়ামে জাহিলিয়া এবং ইসলাম আসার পরে সুপার আইয়ামে জাহিলিয়া !!!

মুসলমানরা হযরত মুহাম্মদের সমস্ত অন্যায় ও বর্বর কাজগুলোকে সে নিজে এবং তার অনুসারীরা বৈধতা দিতে যে অপপ্রচার চালিয়ে ছিল তারমধ্যে সবচেয়ে বড় অপপ্রচারটা ছিল "আয়ামে জাহিলিয়া" বা অন্ধকারের যুগ' এই অপপ্রচারটি। এবং এটি মুসলমানদের দ্বারা সবচেয়ে সফল অপপ্রচার। এখনও মুসলমানরা হযরত মুহাম্মদের কাজগুলোকে বৈধ করতে এই আয়ামে জাহিলিয়ার অপপ্রচারমুলক শব্দটি ব্যবহার করে। আসলেই কি সেরকম কিছু ছিল। দেখা যাক হযরত মুহাম্মদ কি কি আয়ামে জাহিলিয়াময় কাজ করেছে!

ইসলাম আসার আগে আয়ামে জাহিলিয়াতের যুগ মানে অন্ধকারের যুগ ছিল l
আর ইসলাম আসার পরে ফকফকা আলোর যুগের সূচনা হয়েছে l
কি বিশ্বাস করলেন না তো ! তাহলে দেখুন তার কিছু নমুনা !

১. ইসলাম আসার আগে আরবের মানুষ বহু বিবাহে লিপ্ত ছিল l অর্থাত একজন মানুষ একসাথে ১০ টা ২০ টা বিয়ে করতো l আবার ইসলাম আসার পরেও মানুষ ৪ টা ১৩ টা বিয়ে করে l কোন পার্থক্য নেই !

২. ইসলামের আগে আরবের মানুষ শিশু বিবাহ এবং শিশু কামের মত জঘন্য কাজ করতো l ইসলাম আসার পরেও আরবের মানুষ শিশু বিবাহ এবং শিশু কামের মত জঘন্য কাজ করতো এবং করে ! কোন পার্থক্য নেই !

৩. ইসলাম আসার আগে আরবের মানুষ খুন, হত্যা, জুলুম, ধর্ষণ, একে অন্যে মারামারি-বিবাদ এবং যুদ্ধ এসব লেগেই ছিল l আবার ইসলাম আসার পরে খুন, হত্যা, জুলুম, ধর্ষণ, একে অন্যে মারামারি-বিবাদ এবং যুদ্ধ এসব চালিয়েই গেছে l কোন পার্থক্য নেই !

৪. ইসলাম আসার আগে আরবের মানুষ অসহায় নিরীহ মানুষকে জোর করে ধরে নিয়ে যেয়ে বাজারে পশুর মত বিক্রি করতো অর্থাত দাস প্রথা ছিল l আবার ইসলাম আসার পরেও দাস প্রথা বলবৎ ছিল বহাল তবিয়তে l কোন পার্থক্য নেই !


৫. ইসলাম আসার আগে আরবের মানুষ অসহায় মেয়েদের পশুর মত বিক্রি করতো এবং ধনী ক্রেতারা সেই মেয়েদের কিনে নিয়ে যেয়ে ধর্ষণ এবং যৌন নিপীড়ন করতো এবং তাদের সাথে পশুর মত ব্যবহার করতো l ইসলাম আসার পরেও দাসীদের সাথে একই আচরণ করা হত l কোন পার্থক্য নেই l

৬. ইসলাম আসার আগে মানুষ কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তার নামে মানুষকে মেরে ফেলতো শুধু মাত্র বিধর্মী বলে এবং বিধর্মীদের সাথে যুদ্ধ বাধানো হতো l ইসলাম আসার পরেও কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তার নামে মানুষ মেরেছে এবং যুদ্ধ বাধিয়েছে আগের চেয়েও বেশি পরিমানে l কোন পার্থক্য নেই ! বরং আরো বেশি বর্বর ! !!!

উপরের তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে বলা যায় ইসলাম আসার পূর্বে অর্থাত তথাকথিত অন্ধকার যুগে যে যে অন্যায় এবং বর্বরতা চালানো হয়েছে সেসব অন্যায় এবং বর্বরতা আগের মতই চলেছে ইসলাম আসার পরেও l ইসলাম আসার পরে এক সমাজ ব্যবস্থা থেকে অন্য সমাজ ব্যবস্থায় পরিবর্তন হয়েছে মাত্র কিন্তু অবস্থার কোন পরিবর্তন হয়নি l ইসলাম আসার আগে যা যা চলত সেগুলোই আরো আইন করে বৈধতা দেয়া হয়েছে ইসলামের মাধ্যমে l তথাকথিত শান্তির ধর্মের নামে বিশ্বে অশান্তির সৃষ্টি করে গেছে ইসলাম l বর্তমান সভ্য জগতের সৃষ্টিতে ইসলাম কোন ভুমিকা রাখেনি l বরং মানুষ নিজের তাগিদে এবং সভ্যতার উন্নতিতে আজকের সভ্য সমাজে রূপান্তর হয়েছে l মানুষ নিজের জ্ঞান দিয়ে এবং মানবিকতার বিকশিয়তায় হত্যা, যুদ্ধ, ধর্ষণ, বহু বিবাহ, শিশু বিবাহ, দাস প্রথা, কলহ বিবাদ, ইত্যাদি জঘন্য কাজ থেকে মানুষ ফিরে এসে সত্যিকারের সভ্য মানুষে পরিবর্তিত হয়েছে এবং বাকিরাও আস্তে আস্তে পরিবর্তিত হয়ে সভ্য মানুষে পরিনত হচ্ছে l আর এতে ইসলাম কোন ভুমিকা রাখেনি l বরং ইসলাম আসার আগে যেমন ছিল ইসলাম আসার পরেও তেমনি ছিল তথাকথিত শান্তির ধর্মের মানুষেরা l
বরং মানুষ ইসলাম বর্জন করে অথবা ইসলামের কুশিক্ষা বর্জন বা ত্যাগ করে মানুষ সভ্য হচ্ছে দিনদিন l আর একশ্রেনীর ইসলাম অনুসারীরা আয়ামে জাহেলিয়া তথা অন্ধকার যুগের ইসলামকে আকড়ে ধরে সেই বর্বরতা চালিয়ে যাবার চেষ্টায় আছে l সভ্য মানুষ সেই আয়ামে জাহিলিয়ার ইসলাম ধারী বর্বর মানুষগুলোকে ঘৃণার সাথে পরিত্যাগ করছে l
তাই আমাদের উচিত ইসলাম এবং সব ধর্মকে অথবা ধর্মের বর্বরতাকে ঘৃনা ভরে পরিত্যাগ করা l

শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৬

তবুও কি আস্তিকদের হুস হবে না?

পৃথিবীতে ধার্মিকদের চেয়ে নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদীরা অপরাধ করে অনেক কম। অপরদিকে ধার্মিকরা প্রতিনিয়ত অন্যায় করে চলেছে। পৃথিবীতে এমন কোন অপরাধ নেই যা আস্তিকরা করছে না। তবুও কি তাদের হুস হবে না? নাস্তিকদেরকে তারা এতো ঘৃণা করে কেন? ওরাতো যুক্তির কথা বলে; বলে বিজ্ঞানের কথা। তবে ওরা এতো ক্ষেপে যায় কেন?

শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৬

ট্রাম্প প্রেসিডেন্টকে নিয়ে কিছু কথা!

যুক্তরাষ্টের নির্বাচনকে ঘিরে সারা পৃথিবী জুরেই চলছে নানা জল্পনা কল্পনা। ডুনাল্ট ট্রাম্প নির্বাচিত হওয়ায় অনেকে ক্ষুব প্রকাশ করেছে। আবার অনেকে বিদ্রোহও শুরু করে দিয়েছে। বহির্বিশ্বে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। কেউ কেউ ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় আশঙ্কা প্রকাশ করছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ডোনাল্ট ট্রাম্পকে নির্বাচিত করেছে আমেরিকার সাধারণ জনগন। শর্ত মনে ট্রাম্পকেউ হতে হবে ৪৫-তম প্রেসিডেন্ট। মানুষ যত সমালোচনাই করুক না কেন এই সত্যটাকে বদলানো যাবে না। যদিও ট্রাম্প ব্যাক্তি হিসেবে সমালোচনারই যোগ্য তবুও আমেরিকার সিংহ ভাগ জনগণের রায়কে সবারই সম্মান দেখানো উচিত।
আমি বলছি না ট্রাম্প আমেরিকার মতো একটি দেশের প্রেসিডেন্ট হবার মতো যথেষ্ঠ যুগ্যতা রাখে। কিন্তু আমেরিকার বেশীর ভাগ জনগন যদি ট্রাম্পকে নির্বাচিত করেই ফেলে তবে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে এটাই উচিত হবে ট্রাম্পকে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। নিয়ম মতে এটাই হওয়া উচিত।
একথা অস্বীকার্য যে, ট্রাম্পের মতো একজন আত্বকেন্দ্রিক মানুষ যদি ক্ষমতায় যায় তবে আমেরিকার এবং বিশ্বের অন্যান্যদের জন্য খুব একটা সুফল বয়ে আনবে কিনা সেটা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা আছে। কিন্তু তবুও এটা আমেরিকান জণগনের নিজস্ব ব্যাপার তারা কাকে নির্বাচিত করবে অথবা কাকে করবে না। নীতি অনুযায়ী নির্বাচিত ব্যাক্তিই প্রেসিডেন্ট হবার যোগ্য এবং তাকে তার প্রাপ্য ক্ষমতা বুঝিয়ে দেওয়াই গণতন্ত্রের আবশ্যিক দায়িত্ব।
বারাক ওবামা বা হিলারীর মতো বিজ্ঞ এবং বিচক্ষণ ব্যাক্তিরা যখন ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে মেনে নিতে পারে তবে বাকী সবারও সেটা মেনে নেওয়াই উচিত। এটাই গণতন্ত্রের মূল মন্ত্র।
এখন দেখতে হবে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে কতটা সফল হতে পারে। অথবা কতটা ব্যার্থ হয়। বিশ্বের জন্য এবং আমেরিকানদের জন্য যেন কুফল না আসে সেটাই কামনা করি।

শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬

সময় এসেছে ধর্মের বর্বরতাকে গলা টিপে ধরার।

নাসির নগরে যা হয়েছে সেটা নিয়ে সারা দেশের মানুষই কথা বলছে, প্রতিবাদ করছে। ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক এর অনুভূতির দাবী তুলে দেশে অনেক আগে থেকেই নিষ্ঠুর আক্রমন হয়ে এসেছে। এবারো তার ব্যতিক্রম নয়। ধর্ম মানুষকে কতটা অমানুষ করে তুলে সেটা বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক হামলাগুলো দেখলেই বুঝা যায়। যুগে যুগে ধর্ম সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে এবং এখনও তার ধারা অব্যাহত আছে। যতদিন পৃথিবীতে ধর্ম আছে ততদিন পৃথিবীতে ধ্বংসাত্বক অপরাধগুলো চলতেই থাকবে। আর ইসলাম বিশ্বে প্রধান সন্ত্রাসীর রুপ ধারণ করেছে (ইসলাম আসলে সব সময়ই সব ধর্মের থেকে বেশী সন্ত্রাসীপণা করে এসেছে সবসময়)। আজ যদি ধর্মকে; ধর্মের বর্বরতাকে গলা টিপে না ধরা হয় তবে খুব বেশী দিন বাকী নেই বাংলাদেশ একটি পরিত্যাক্ত জনবসতিহীন হয়ে যাবে। ইসলাম এক দল আরেক দলকে হত্যা করে করে বাংলাদেশটাকে শেষ করে দিবে। সময় এসেছে সভ্য হবার। কুসংস্কার বাদ দিয়ে জ্ঞানকে আকড়ে ধরতে হবে, অন্ধবিশ্বাস থেকে বেড়িয়ে এসে যৌক্তিক বিজ্ঞান নির্ভর সভ্যতা গঠন করতে হবে। তবেই দেশ থেকে কৃসংস্কারময় ধর্ম এবং সাম্প্রদায়িকতার মতো ভয়াবহ ধর্মীয় কার্যকলাপ বন্ধ হবে।

সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬

জন্মের সময় কোন শিশুই কোন ধর্মের অনুসারী হয়ে জন্ম নেয় না যেমনটা ধর্মের অনুসারীরা অন্ধের মতো দাবী করে থাকে!

আস্তিকদের প্রায়ই বলতে শোনা যায় যে, পৃথিবীর সব মানুষই নাকি জন্মের সময় তার (দাবীকারীর) ধর্মের অনুসারী হয়ে জন্ম নেয়। পরবর্তীতে ভিন্ন ধর্মের প্রভাবে তারা তাদের পিতা মাতার ধর্মের অনুসারী হয়ে যায়।
এখন প্রশ্ন হলো, এই একই দাবী করে মুসলমান, হিন্দু, খৃষ্টান, বৌদ্ধ এবং আরো অনেক ধর্মই। এমনকি সব ধর্মের অনুসারীরাই এটাকে দৃঢ় সত্য বলে দাবি করে কোন প্রকার প্রমান ছাড়াই।
তাহলে প্রশ্ন হলো প্রকৃতপক্ষে জন্ম নেওয়া শিশুটি আসলে কোন ধর্মের অনুসারী হয়ে জন্মে?
আমরা জানি এই প্রশ্ন মুসলমান বা হিন্দু বা খৃষ্টান যাদেরকেই করা হোক না কেন তারা তাদের চোখ বন্ধ করে দাবী করবে ওই শিশুটে তাদের ধর্মের অনুসারী হয়েই জন্মেছে।
কিন্তু যখনই তাদের কাছে তাদের দাবীর প্রমাণ চাওয়া হবে তারা নানা রকমের চাপাবাজি করা শুরু করে দেবে। কিন্তু কোন প্রমাণই দিতে পারবে না।
ফলে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে ওইসব ধর্মের অনুসারীদের করা দাবীর কোনই ভিত্তি নেই। কারণ প্রকৃত সত্য হলো কোন শিশুই কোন নির্দিষ্ট ধর্মের অনুসারী হয়ে জন্ম নেয় না। তারা আসলে নিরপেক্ষ থাকে। কিন্ত তাদেরকে তাদের পিতা-মাতাগণ তাদের ধর্ম চাপিয়ে দেয় শৈশবে। যখন তারা সত্য মিথ্যা যাচাই করার মতো কোন জ্ঞানই অর্জন করে না।
এভাবেই ধর্মগুলো যুগযুগ ধরে টিকে আছে।

শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৬

এদের মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কে ভালো মানুষ বলে আপনার মনে হয়?

সুলেমান পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়। ওদিকে নারায়ন সকাল বিকাল পুঁজা করে। মাইকেল প্রতিদিন চার্চে যায়।
কিন্তু ডঃ হাই এরকম কিছুই করে না। তিনি পুরো সময় বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করে।

সুলেমান এবং নারায়নের মতো মাইকেলও দান করে ঈশ্বরের সন্তুষ্টি লাভের আশায়।
কিন্তু ডঃ হাই কোন প্রতিদানের আশায় দান করেন না। তিনি মানব দরদী মন থেকে দান করেন।

সুলেমান ভাবে নারায়ন, মাইকেল, ডঃ হাই ওরাতো নিশ্চিত জাহান্নামে যাবে। তারা আল্লাহকে মানে না তাই তারা নিকৃষ্ট জাতি।
নারায়ন ভাবে সুলেমান, মাইকেল, ডঃ হাই ওরাতো নিশ্চিত নরকে যাবে। তারা ভগমানকে মানে না তাই তারা নিকৃষ্ট জাতি।
মাইকেল ভাবে সুলেমান, নারায়ন, ডঃ হাই ওরাতো নিশ্চিত দোজকে যাবে। তারা গড এবং জেসাসকে মানে না তাই তারা নিকৃষ্ট জাতি।
কিন্তু ডঃ হাই এসব কিছুই ভাবে না। তার কাছে পৃথিবীর সব মানুষই সমান। সবাই মানবিক মানুষ।


এদের মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কে ভালো মানুষ বলে আপনার মনে হয়?

বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৬

কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী - প্রমানঃ


প্রমানঃ  এখানে

কথিত ইশ্বর প্রদত্ত ধর্মগ্রন্থের অনুরোপ লেখা মানুষের পক্ষেই লেখা সম্ভব!

ধর্মবাদীরা প্রায়ই দাবী করে যে, তাদের ধর্মগ্রন্থের মতো কোন কিছু লেখা সম্ভব নয়। এই দাবীটা সবচেয়ে বেশী আসে মুসলমানদের কাছ থেকে। তারা বলে তাদের ধর্মগ্রন্থ কুরআনের মতো সূরা বা আয়াত কেউ রচনা করতে পারবে না।
দাবিটা কতটুকু মিথ্যা সেটা এই লিংকটিতে গেলেই বুঝা যায়।
কিছু আয়াত আমি কপি পেস্ট করছি!

01)
সুরা আরম্ভ (বিজ্ঞান) :
১. বিজ্ঞানের নামে শুরু করছি যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ ও হিতকর l
২. সমস্ত প্রশংসা সেইসব বিজ্ঞানীদের যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে মানবজাতির উপকারার্থে l
৩. যারা পরম জ্ঞানী , অতিশয় কল্যাণকারী l
৪. যারা বিজ্ঞান ও সমস্ত আবিস্কারের অধিনায়ক l
৫. তাদেরই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি এবং তাদের কাছেই জ্ঞান প্রার্থনা করি l
৬. আমাদেরকে আপনারা জ্ঞান ও আলোর পথ প্রদর্শন করুন l
৭. তাদের পথে যাদেরকে আপনারা জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করেছেন;
তাদের পথে নয় যারা বিজ্ঞানের আলো থেকে বঞ্চিত হয়েছে; এবং তাদের পথেও নয় যারা কুসংস্কারাচ্ছন্ন, অন্ধবিশ্বাসী l
(বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীগণ; জয় হোক !)
114)  
সুরা নাস্তিক (মানবতাবাদী)
১. সবাই বলুন: আমরা আশ্রয় চাইছি বিজ্ঞানীদের জ্ঞানের আলোর l
২. যারা বিজ্ঞানের অধিকর্তা l
৩. যারা সমগ্র বিজ্ঞানের অধিনায়ক l
৪. মুখোশধারী ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিভ্রান্তি থেকে l
৫. যারা ধর্মের নামে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে l
৬. প্রতারক ধর্ম ব্যবসায়ীদের মধ্য থেকে অথবা কুসংস্কারাচ্ছন্ন, অন্ধবিশ্বাসী আস্তিকদের মধ্য থেকে l

link:

1.
 http://amiatheist.blogspot.com/search/label/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%20%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%20%E0%A6%95%E0%A6%BF%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A4%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%A8%E0%A6%BE

2.
http://amiatheist.blogspot.com/search/label/%E0%A6%B8%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%86%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%80%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B9

মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

ধন্যবাদ জানাই ইন্টারনেটে ধর্মগুলোর সত্যতা প্রকাশ কারী অগনিত ইউটিইবার, ব্লগার এবং ফেইসবুকারদের !

আমি যখন নাস্তিক হলাম তখন আমি ভাবতাম এই পুরো পুথিবীতে হয়তো আমি একাই নাস্তিক। তখন খুব ইচ্ছা হতো আমি নাস্তিকতার ব্যাপারগুলো নিয়ে কারোও সাথে আলাপ করার। কারণ ঈশ্বর, জীবন মরন, ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে অনেক ভাবতাম আর অনেক কষ্ট পেতাম। কিশোর মন ছিলতো তাই এমনটি হতো এখন সেটা বুঝতে পারি। কিন্তু তখনতো আর বুঝতাম না। এখন যখন ভাবি যে এগুলো খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার তখন আর সেই কষ্টগুলো পাই না। তখন ইন্টারনেট ছিল না। তাই আমি জানতে পারিনি যে একটা বিশাল সংখ্যক মানুষ অনেক আগে থেকেই নাস্তিক হয়ে আছে। যদি তখন তাদের সন্ধান পেতাম তবে তাদের সাথে কথা বলতে পারতাম। আমার পাওয়া সে সময়ের কষ্টগুলোও আর পেতে হতো না।
তাই ধন্যবাদ জানাই ইন্টারনেটে ধর্মগুলোর সত্যতা প্রকাশ কারী অগনিত ইউটিইবার, ব্লগার এবং ফেইসবুকারদের !

কেন এই ব্লগ?

আমি অনলাইনে অনেক দিন যাবত লেখালেখি করছি মানবিক মানব নামে। আমি এসেইস্ট নামে আমার একটি ব্যক্তিগত ব্লগও আছে। কিন্তু আমি চিন্তা করে দেখলাম আমার একটি ব্যক্তিগত ব্লগের দরকার যেখানে আমি আমার মনের অভিব্যক্তিগুলো শেয়ার করতে পারি। তাই এই ব্লগটি আমি তৈরি করলাম।